স্টক : ইন স্টক
অর্ডার করতে কল করুন | 01400863619 |
ঢাকার বাইরের ডেলিভারি খরচ | ৳ 130.00 |
ঢাকায় ডেলিভারি খরচ | ৳60 |
মিষ্টি কন্ঠ পেতে ও মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে জাদুকরি গুণের ন্যাচারালস যষ্টিমধু গুড়া।
শত শত বছর ধরে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যার ঘরোয়া সমাধান হিসেবে যষ্টিমধু বেশ পরিচিত।এতে বিভিন্ন বায়োঅ্যাকটিভ কম্পাউন্ড রয়েছে যা মানব দেহের জন্য অনেক উপকারি।নানাবিধ গুণের জন্য যষ্টিমধুকে মাল্টিপারপাস হার্বস বলা হয়ে থাকে।
উপকারিতাসমূহঃ
১। কাশি,গলাব্যথা ও রক্তক্ষরণরোধে যষ্টিমধু খুব কার্যকর।
২। যাদের মুখে দূর্গন্ধ হয় এবং দাঁতে পাথর জমে যষ্টিমধু দিয়ে দাঁত ব্রাশ করলে দাঁতের পাথর ও দূর্গন্ধ দূর হবে।
৩। কন্ঠনালীর জন্য যষ্টিমধু খুবই উপকারী।এজন্য বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পীরা যষ্টিমধু খেয়ে থাকেন কণ্ঠস্বর ভালো রাখার জন্য।
৪। দুধের সাথে যষ্টিমধু গুড়া মিলিয়ে পান করলে স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়।
৫। যষ্টিমধুতে থাকা গ্লাইসিরাইজিন বিষাক্ত উপাদান থেকে লিভারকে সুরক্ষিত রাখে।
৬। যষ্টিমধু,তিলের তেল ও আমলকী একসাথে মিশিয়ে মাথায় ব্যবহার করলে চুল পড়া বন্ধ ও খুশকি নির্মূল হয়।
৭। যষ্টিমধুর গুড়োর সাথে খাঁটি ঘি মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করলে মুখের ব্রণ,বলিরেখা ও চর্মরোগ দূর এবং ত্বকের উজ্জলতা বৃদ্ধি পায়।
৮। বুকে কফ জমে থাকলে ও খুসখুসে কাশি হলে চায়ের সাথে যষ্টিমধু মিশিয়ে পান করলে বুকের কফ ও কাশি সেরে যাবে।
৯। নিয়মিত যষ্টিমধু খেলে কথার জড়তা বা তোতলাভাব সেরে যায়।
১০। যষ্টি মধু এসিডিটির সমস্যা দূর করে।এক্ষেত্রে ফুটানো পানিতে যষ্টি মধুর গুঁড়া ভিজিয়ে ঠাণ্ডা করে তার সাথে মধু মিশিয়ে পান করলে দ্রুত ফল পাওয়া যায়।
যকৃত (লিভার) সুরক্ষায়
যষ্টিমধুর গ্লাইসিরাইজিন বিষাক্ত পদার্থের কবল থেকে লিভারকোষসমূহ সুরক্ষা করে।
টিউমার প্রতিরোধক
গ্লাইসিরাইটিনিক অ্যাসিড টিউমার সৃষ্টিকারী ‘এপস্টাইন বার ভাইরাস’ কার্যকারীতা প্রতিহত করে।
অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে যষ্টিমধু
গ্লাইসিরাইজিন বিভিন্ন কঠিন রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাস বৃদ্ধি ও বংশবিস্তার রোধ করে। এছাড়াও যষ্টিমধু রোগ সৃষ্টিকারী বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া এবং বিভিন্ন ছত্রাক প্রতিরোধ করতে পারে
অ্যালার্জি প্রতিরোধক
যষ্টিমধুর গ্লাইসিরাইজিক অ্যাসিড মাস্টকোষ হতে হিস্টামিন নিঃসরণ কমিয়ে অ্যালার্জি প্রতিরোধ করে।
খাওয়ার নিয়মঃ
১ চা চামচ যষ্টিমধু ১ কাপ কুসুম গরম পানি/দুধ/রং চায়ের সাথে মিলিয়ে খাওয়া যায়।